5 Essential Elements For রসুনের উপকারিতা ও উপকারিতা

5 Essential Elements For রসুনের উপকারিতা ও উপকারিতা

Blog Article

গিট বাতের সমাধানেঃ রসুন গিট বাতের রোগে অনেক উপকার করে থাকে। নিয়মিত ২ কোয়া করে খেলে গিটের বাত সেরে যেতে পারে।

ক্যান্সের প্রতিরোধে রসুনঃ কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে এই রসুন।গলব্লাডার ক্যান্সার হওয়া থেকেও মুক্ত রাখে। মেয়েদের স্তন ক্যান্সারের ঝুকি কমায়। এমনকি রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে। রসুন প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। এই রসুন ইস্ট ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নিয়মিত রসুন সেবনে শরীরে সব ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়।

যকৃত ও মুত্রাশয়ের কাজ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

রসুনের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণ একে get more info অনেকটা ওষুধের মতোই তৈরি করেছে, যার দরুন রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। খালি পেটে রসুন খেলে এই উপকার বেশি। বর্তমানে এই অতিমারি পরিস্থিতিতে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধিতে খুব জরুরি, তাই প্রতিদিন দুই কোয়া রসুন খেতে পারেন।

গর্ভাবস্থায় রসুন সেবন করা উচিত নয় এবং যে মায়েরা বেস্ট ফিডিং করাচ্ছেন তারাও রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন না হয় বাচ্চার পেটে ব্যথা হতে পারে। এছাড়া কোন সার্জারি অপারেশন এর আগে রসুন সেবন করা উচিত নয়।

রসুন খাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বদাই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

উচ্চ রক্ত চাপ বা হাই প্রেসার কমানোর জন্য অনেকে, বিভিন্ন রকম পদ্ধতি বা ওষুধ সেবন করে থাকে। প্রাকৃতিক ভাবে উচ্চ রক্ত চাপ কমানোর জন্য অনেক পথ্যের অন্যতম হচ্ছে রসুন। শরীরের এলডিএল বেড়ে যাওয়ার কারনে রক্তচাপ বেড়ে যায়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই কোয়া রসুন খেলে উচ্চ রক্ত চাপ জনিত সমস্যা থাকবে না।

অতিরিক্ত রসুন খেলে চোখের কর্নিয়া ও আইরিশের মাঝে রক্তক্ষরণ হতে পারে,যা ‘হাইফিমা’ নামে পরিচিত। আর এ রোগে মানুষের চোখের দৃষ্টিশক্তিও চলে যেতে পারে।

ওজন কমাতে আমারা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করি। আপনি জেনে খুশি হবেন যে, রসুন অনেক ধরনের উপকারের সাথে ওজন কমাতেও সাহায্য করে। ওজন কমাতে রসুন খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে আপনাকে খালি পেটে ২ কোয়া রসুন কুচি করে পানির সাথে গিলে ফেলুন,এভাবে রসুন গিলে খেলে ওজন কমতে থাকবে।রসুন ও মধু খাওয়ার নিয়ম খুব সহজ। পেটের মেদ বা ভুড়ি কমাতে ১ চা চামচ মধুর মধ্যে ৩ কোয়া রসুন কুচি করে দিয়ে কয়েক সপ্তাহ খেয়ে দেখুন ভাল ফলাফল পাবেন। সালাদের সংগে ভেজে রসুন খেতে পারেন। ওজন কমাতে এক্সারসাইজ এবং নিয়ম মতো চলার কোন জুরি নেই। নিয়ম মেনে চললে বেশি খেয়েও ওজন কমানো যায় এই আর্টিকেলটিতে ক্লিক করে জেনে নিন।

৬। ব্লাড ক্লট তৈরিতে বাঁধা দেয়ঃ বিভিন্ন কারণে আমাদের রক্ত জমাট বাঁধে, এই জমাট বাঁধা রক্তের মাত্রা যখন বেশি হয়ে যায় তখন তা আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে রক্ত চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে। যার ফলে আমাদের স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এবং ফুস্ফুসের বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হয়। নিয়মিত রসুন বা রসুনের সাপ্লিমেন্ট খেলে আপনার ব্লাড ক্লট তৈরি হওয়ার ঝুঁকি কয়েক গুণ কমে যায়।

বাতের ব্যথা সারায় এবং হাতে পায়ে জয়েন্টের ব্যথা দূর করে।

রসুন নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করেন , রসুন খেলে কি এলার্জি হয় কিনা, উত্তর হচ্ছে- না এবং হ্যাঁ দুটোই । একেক জন মানুষে একেকটা আলাদা খাদ্যে এলার্জি হতে পারে। তবে বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রেই এলার্জি হয়না। সৃষ্টিকর্তা আমাদের সুবিধার জন্য অনেক কিছুই দিয়েছেন প্রকৃতির মধ্যে যা ব্যবহার করে আমরা সুস্থ ও সুখী থাকতে পারি। আমাদের আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং আমাদের পেজে লাইক দিবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।

আর এই সালফার যৌগটির কারণেই রসুনের ঝাঁঝালো গন্ধ ও ভেষজগুণ পরিলক্ষিত হয়। অ্যালিসিন খুবই স্বল্পস্থায়ী হওয়ার কারণে রান্না করা হলে রসুনের ভেষজগুণ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়।

দাঁতের ফলক ব্যাকটেরিয়ায় রসুনের অ্যান্টিব্যাকটিরিয়াল প্রভাব রয়েছে যা যদি চিকিত্সা না করা হয় তবে দাঁত ক্ষয় হয়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, রসুনও পিরিয়ডোনটাইটিস, ওরাল থ্রাশ এবং দাঁত থেকে মুখের ঘা ইত্যাদির মতো মুখের সংক্রমণে সহায়তা করতে পারে। রসুনের অ্যালিসিন ব্যাকটিরিয়াকে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সালফারযুক্ত এনজাইমগুলি প্রতিরোধ করে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতি করার জন্য অনুমান করা হয়।

Report this page